সান বাংলার অতীব জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কনস্টেবল মঞ্জু’। যেটি খুব কম সময়ের মধ্যেই দর্শকদের মন কেড়ে নিয়েছে। একের পর এক চমক দেখতে পান দর্শকরা এই ধারাবাহিকে। কিন্তু এবার কোনদিকে মোড় নেবে এই ধারাবাহিক!
ধারাবাহিকে আমরা দেখতে পাই মঞ্জু গ্রামের মেয়ে। রসুলপুর পুলিশ স্টেশনের কনস্টেবলও সে। অন্যদিকে, গল্পের নায়ক অর্জুন অত্যন্ত চতুর। ডন টাটু সৎপতির হয়ে কাজ করে সে। কিন্তু এবার কোন মোড় আসতে চলেছে তাদের জীবনে?
নতুন রূপে এবার দেখা দেবে মঞ্জু! মঞ্জু ছদ্মবেশ ধারণ করে উপস্থিত হয় মাধবের সামনে। মঞ্জুর এই ছদ্মবেশ ধারণ করার একমাত্র উদ্দেশ্য হল মাধবের থেকে সত্যি কথা বের করা এবং প্রমাণ জোগাড় করা। যথারীতি যেমন ভাবনা তেমন কাজ। সত্যিটা সকলের সামনে প্রকাশ করে অর্জুনকে জেল থেকে বের করে মঞ্জু। তারপরেই অর্জুন নিজের ভালোবাসার কথা প্রকাশ করে মঞ্জুর কাছে।
অর্জুন এবং মঞ্জু পরিকল্পনা করে সিদ্ধান্ত নেয় অদিতি ও মিঠুনের আবার বিয়ে দেবে। কিন্তু আবারও উঠে আসে এক বিপত্তি। যে সময় মিঠুন অদিতিকে বিয়ে করতে যায়, সেই সময়ই ফিরে আসে অভিষেক, যিনি হলেন অদিতির প্রাক্তন স্বামী। অভিষেক আসার পরেই মঞ্জু নিজেই বন্ধ করে দেয় এই বিয়ে। নিজের দাদা অভিষেকের উপস্থিতিতে বৌদি অদিতিকে ফের বিয়ে দিতে রাজী হয় না অর্জুন। মিঠুনের সঙ্গে মঞ্জুকেও সে বাড়ী থেকে বেরিয়ে যেতে বলে তৎক্ষণাৎ।
এই পরিস্থিতি কি অর্জুন ও মঞ্জুর সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে? আবারও কি তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হবে?
সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে দেখুন ‘কনস্টেবল মঞ্জু’, প্রতিদিন সন্ধ্যে ৮টায় শুধুমাত্র সান বাংলায়।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক পাশ করার পর থেকেই সাংবাদিকতায় আসার ইচ্ছে আরো প্রবল হয়। কলেজে পড়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্করিং এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অ্যাঙ্করিং এর জোর দেওয়া হয়।
বিনোদনের জগতের বিভিন্ন খবর বলার পাশাপাশি ছোটো ছোটো নিবন্ধও লেখেন তিনি।