রাতে কি ভূতে ভয় পান? আপনারও কি মনে হয় আপনার চারপাশে পেত্নী ঘুরে বেড়াচ্ছে? তাহলে এবার আপনার ভয় কাটিয়ে দিতে আসছে পর্ণা।
জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘নিম ফুলের মধু’, যেখানে আমরা রুবেল দাসকে পাই সৃজনের ভূমিকায় এবং পল্লবী শর্মাকে আলোকপর্ণার ভূমিকায়। ভাবছেন তো ‘নিম ফুলের মধু’র সঙ্গে ভূতের কী সম্পর্ক! তাহলে শুনুন।
সুইটি রাগ করে খাবার না খাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। অথচ একবাটি মাংস লুকিয়ে খাটের তলায় রেখে দেয় সে। কুটি তা দেখে ফেলে এবং তাকে মাংস খাওয়ার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলে।
বাড়ির সকলের তা দেখে চক্ষু চড়কগাছ। বাড়ির প্রত্যেকে তাকে নিয়ে ঠাট্টা করে এবং কুটিকে বাহবা দেয়। সুইটি এই অপমানের জবাব দিতে কুটিকে ভয় দেখানোর মতলব আঁটে।
রাত্রিবেলা সাদা শাড়ি পরে, চুল খুলে, বড় বড় নখ লাগিয়ে, মুখে পাউডার মেখে পেত্নী সেজে সে কুটিকে ভয় দেখায়। ভয় পেয়ে কুটি অজ্ঞান হয়ে পড়ে এবং জ্ঞান ফিরলেও ভূত দেখার ভয়ে তার জ্বর আসতে থাকে। বাড়ির সকলেই চিন্তিত, এমনভাবে বাড়ির সবচেয়ে আদরের সদস্যাকে কেউ কেন ভয় দেখাবে?
কুটির জ্ঞান ফেরার পর সে তার বন্ধু অর্থাৎ পর্ণা এবং বাড়ির অন্যান্যদের সামনে বলে ফেলে, সে পেত্নী দেখেছে। সেই পেত্নী মাংস খাওয়ার কথা বলে তাকে ভয় দেখায়। বুদ্ধিমতী পর্ণা খুব সহজেই ধরে ফেলে কে এই ‘পেত্নী’?
এবার পর্ণা সিদ্ধান্ত নেয় ভূত দিয়ে সে পেত্নী তাড়াবে। কিন্তু কীভাবে? পর্ণা তৎক্ষণাৎ একটি ফন্দি করে, রুজিরা সৃজন, জ্যেঠু, চয়ন এবং পিকলু – সকলেই পর্ণার প্ল্যানিংয়ের একেকজন চরিত্র। পর্ণা কি সফল হবে সুইটিকে সঠিক শিক্ষা দিতে?
তা জানতে দর্শকদের অবশ্যই চোখ রাখতে হবে ‘নিম ফুলের মধু’ ধারাবাহিকে, প্রতিদিন জি বাংলার পর্দায় এবং যেকোনো সময় জি ফাইভে। পর্ণা কিভাবে তার দলবল নিয়ে পেত্নী তাড়ায় এবং কুটিকে সুস্থ করে তোলে সেটাই দেখার।