সুনীতা উইলিয়ামস – নামটুকুই শিহরণ জাগানোর জন্য যথেষ্ট। সাধারণ জ্ঞানের বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসে ফের রেকর্ড গড়লেন এই মহাকাশচারী। ৫৮ বছর বয়সে তৃতীয়বারের জন্য তিনি পাড়ি দিলেন মহাকাশে।
১৯৬৫ সালে জন্ম সুনীতার। আমেরিকান নভোচর হয়েও ভারতকে গর্বিত করছেন তিনি। কেন? কারণ আসলে যে সুনীতা উইলিয়ামস ভারতীয় বংশোদ্ভূত। ইতিপূর্বে দু’বার তিনি মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন, রেকর্ড গড়েছিলেন তখনো। মহাকাশের ‘রাস্তা’য় সর্বাধিক হাঁটার (স্পেসওয়াক) রেকর্ড ছিল তাঁর ঝুলিতেই। মোট ৫০ ঘণ্টা ৪০ মিনিট হেঁটেছিলেন সুনীতা। এর আগে, ৩২২ দিন পৃথিবীর কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান মহাকাশ স্টেশনে কাটিয়েছেন তিনি। তবে এবারে সুনীতা উইলিয়ামস রেকর্ড গড়েছেন কিছুটা অন্যভাবে।
নতুন মহাকাশযানের প্রথম মহিলা পাইলট সুনীতা। গত বুধবার, ৫ই জুন, ফ্লেরিডার কেপ ক্যানাভেরাল স্পেস স্টেশন থেকে রওনা দিয়েছিলেন সুনীতা উইলিয়ামস। সঙ্গে ছিলেন আরেক মহাকাশচারী বুচ উইলমোর। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) নিরাপদে পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। আগামী একসপ্তাহ তাঁরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকবেন। বাণিজ্যের স্বার্থে অভিজ্ঞ দুই নভোশ্চরের সার্টিফিকেট পেতে চায় বোয়িং কোম্পানি।
তৃতীয়বারের জন্য মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছে স্বাভাবিকভাবেই খুশী উপচে পড়ছে সুনীতার। আইএসএস-এ পৌঁছে আনন্দে নাচতে শুরু করে দিয়েছিলেন তিনি। তিনি জানান, ‘আইএসএস আমার কাছে দ্বিতীয় বাড়ির মত।’ এতদিন পর, সেই ‘বাড়ি’তে পৌঁছে সুনীতার আনন্দ বেড়ে গিয়েছে কয়েকগুণ।
বেথুন কলেজ থেকে উদ্ভিদবিদ্যায় স্নাতক। পড়ার নেশা ছোট থেকে, প্রাথমিকভাবে লেখালেখির শুরু শখেই। তারপর সংবাদপত্র, পত্র-পত্রিকায় সমালোচনা পড়ার অভ্যাস আর বিভিন্ন নাটক, সিনেমা দেখার পর বিশ্লেষণ করার শখ থেকেই ইচ্ছে সমালোচক হওয়ার। বিনোদনজগতের বিভিন্ন খবর করার পাশাপাশি নাটক এবং সিনেমা দেখে তার গঠনমূলক সমালোচনাও করেন তিনি।
গত ২০শে জানুয়ারি শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। সেই উৎসব চলাকালীনই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ করলেন […]