দর্শকদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে কালারস্ বাংলার ধারাবাহিক ‘রাম কৃষ্ণা’। আর সেখানেই আমরা দেখতে পাই, তাদের সম্মুখীন হতে হয় একের পর এক ষড়যন্ত্রের। এছাড়াও আমরা দেখতে পাই, তাদের দুষ্টু মিষ্টি প্রেম এবং একের পর এক বাধা আসতে থাকে তাদের জীবনে। নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির শিকারও হতে হয়েছে তাদের।
আর তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় কৃষ্ণার মা রোহিনী। কৃষ্ণা অনেক চেষ্টা করার পরেও তার মা, রাম এবং কৃষ্ণার অফিসের মালকিন হয়ে ফিরে আসে। আর করতে থাকে একের পর এক ষড়যন্ত্র।
যথারীতি রোহিনী মুখার্জী হল এখন ছায়া আর্কিটেক্টস-এর নতুন মালকিন। মালিকানায় হাতবদল হবে এটা সকলের জানা ছিল, কিন্তু রোহিনীকে সেই জায়গায় দেখে অবাক হওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। কৃষ্ণা এবং রামের চোখ একেবারে উঠে গেছিল চড়ক গাছে। তাদের মাথায় পড়ে গেলো হাত।
এসেই রোহিনী মুখার্জী-র প্রথম পরিকল্পনা? রাম আর কৃষ্ণাকে একসাথে কাজ করতে না দেওয়া। কোম্পানির সকল কর্মচারীদের আলাদা আলাদা টিমে ভাগ করে দিয়ে রোহিনী একটা নতুন বিভাজন তৈরী করে। আর পাশাপাশি কৃষ্ণা আর রামেরও টিম ভাগ হয়ে গেলো, তাতে আর কিছু হোক না হোক, কাজের চরম ক্ষতি হবে বলে সকলে মনে করছে।
ইতিমধ্যে এই টেকওভারের সম্মানে রোহিনী নিজের বাড়িতে একটা পার্টির আয়োজন করে, যার মূল উদ্দেশ্য রাম আর কৃষ্ণাকে সকলের সামনে অপমান করা। সেই পার্টিতে রোহিনী পরিচয় করায় নতুন এক মহিলা কর্মচারীর, যে রামের টিমের অংশ হবে।
কে এই নতুন মেয়েটি? কোনো নতুন সমস্যায় পড়বে না তো রাম? রাম আর কৃষ্ণার মধ্যে কি মেয়েটি বাধা হয়ে দাঁড়াবে?
এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে দেখতে থাকুন ‘রাম কৃষ্ণা’, প্রতিদিন সন্ধ্যে ৭:৩০টায়, শুধুমাত্র কালার্স বাংলায় এবং জিও সিনেমায়।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক পাশ করার পর থেকেই সাংবাদিকতায় আসার ইচ্ছে আরো প্রবল হয়। কলেজে পড়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্করিং এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অ্যাঙ্করিং এর জোর দেওয়া হয়।
বিনোদনের জগতের বিভিন্ন খবর বলার পাশাপাশি ছোটো ছোটো নিবন্ধও লেখেন তিনি।