কালার্স বাংলার অত্যন্ত জনপ্রিয় ধারাবাহিক “ফেরারি মন”। যে ধারাবাহিকে দেখতে পাই আমরা বিভিন্ন রকমের চমক। কিন্তু এবারে ধারাবাহিকের গল্প কোনদিকে মোড় নেবে?
গল্প অনুসারে আমরা দেখতে পাই, অগ্নির হত্যাকারীদের সামনে আনার জন্য তুলসী ভোলাকে অগ্নিরূপে রায়বর্মন পরিবারের সামনে নিয়ে আসে।
কিন্তু অগ্নি বেশে ভোলাকে দেখে পরমা কিছুতেই মানতে চায় না যে অগ্নি এখনো বেঁচে আছে। কারণ, সে যে নিজের হাতেই তাকে খুন করেছিল! আসল বিষয়টা ঠিক কী, তা খতিয়ে দেখতে পরমা মতলব আঁটে। রায়বর্মনদের বাড়িতে একটা পার্টি দেওয়া হয়, যেখানে পরমা ঠিক করে অগ্নি যে অগ্নি নয়, তা প্রমাণ করবে। কিন্তু এবারও ভোলাকে বাঁচিয়ে দেয় তুলসী।
অন্যদিকে, তুলসী ভোলাকে দিয়ে পরমাকে ভয় দেখাতে শুরু করে। বারবার তাঁকে মনে করায়, অগ্নির আসল খুনী আর কেউ নয়, পরমা নিজে। এই অগ্নি যে নকল তা প্রমাণ করতে না পেরে, পরমা আর নিখিল অবশেষে সেই জায়গায় গিয়ে পৌঁছায় যেখানে অগ্নিকে তারা কবর দিয়েছিল। কিন্তু মাটি খোঁড়ার পর কোনো লাশ সেখান থেকে বের করতে পারে না তারা।
অগত্যা কোনো রাস্তা না খুঁজে পেয়ে পরমা, অগ্নি আর তুলসীকে একসাথে পুড়িয়ে মারার ব্যবস্থা করে! অসহায় তুলসী ভোলেবাবাকে স্মরণ করে।
এই সমস্ত কিছুর মধ্যে অদ্ভুতভাবে ভোলেবাবার আশীর্বাদেই যেন মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসে আসল অগ্নি। অন্যদিকে, ভোলার মনে তুলসীর জন্য ভালোবাসার উৎপত্তি হয়।
অগ্নি ফিরে এলে, শেষ হাসি হবে কার? সঠিক কাজের জন্য মিথ্যের আশ্রয় নেওয়া তুলসীর নাকি চির মিথ্যাচারিনী পরমার? কী পরিণতি হবে পরমার? ভোলা কি তুলসীকে সত্যিই ভালোবেসে ফেলবে? নিজরূপে অন্য এক পুরুষকে দেখে এবারও ভুল বুঝবে অগ্নি তুলসীকে?
সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে দেখুন ‘ফেরারি মন’, প্রতিদিন বিকেল ৬:৩০টায় শুধুমাত্র কালার্স বাংলায় আর যেকোনো সময়ে জিও সিনেমায়।