রায়ান রফির হাত ধরে “তুফানে” এবার চঞ্চল চৌধুরী, একটি আকর্ষণীয় চরিত্রে তাকে দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এই ছবিতে প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করতে চলেছেন শাকিব খান ও মিমি চক্রবর্তী। শাকিব খানের বিপরীতে এপার বাংলা থেকে থাকছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। ওপার বাংলা থেকে মহিলা মুখ্য চরিত্রে দেখা যেতে চলেছে ‘আয়নাবাজি’-খ্যাত অভিনেত্রী নাবিলাকে।
ছবিটি প্রযোজনার সাথে যুক্ত হয়েছে এস ভি এফ বাংলাদেশ, আলফা ওয়ান এবং চরকির মতো প্রযোজক সংস্থা। গত বছর এই ছবির অফিসিয়াল ঘোষণার পর থেকেই দর্শক মহলে আলোচনার ঝড় ওঠে। এখন চঞ্চল চৌধুরী এই কাজের সাথে যুক্ত হবার পর সেই আলোচনার বাজার অনেকটাই চড়া। চঞ্চল চৌধুরী জানান – “ আমি একটি গুরুত্বপূর্ন চরিত্র পালন করছি ছবিটিতে, রফি একজন দক্ষ নির্দেশক, এবং আমার শাকিবের সাথে সম্পর্ক খুবই আন্তরিক। ওদের সাথে কাজ করার জন্য আমি খুবই আগ্রহী। এবং তিনটি বড় বড় প্রযোজক সংস্থা যখন এর সাথে যুক্ত, আমি নিশ্চিত খুবই ভাল একটা কাজ হতে চলেছে”।
নির্দেশক রফি জানান, “ চঞ্চল চৌধুরী বাংলাদেশের প্রথম সারির অভিনেতা, এবং তার সাথে শাকিব ভাই কে “তুফানে” একসাথে পেয়ে আমি খুবই খুশি”।
এস ভি এফ এর মহেন্দ্র সোনি জানান – “চঞ্চল চৌধুরীর সাথে এর আগেও আমরা ও টি টি মাধ্যমে কাজ করেছি, আমরা বারবারই তার সাথে বড় পর্দায় কাজ করতে চেয়েছি, “তুফানে” ওনার চরিত্র ছবিটিকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যাবে।”
আলফা ওয়ান স্টুডিওর শাহরিয়ার শাকিল জানান – “এই ছবিতে শাকিব ভাইকে সম্পূর্ণ একটি নতুন রূপে দেখা যাবে”।
চরকির কর্মকর্তা রেদওয়ান রনি বলেন – “ চঞ্চল চৌধুরী আমাদের গর্ব”
এই ছবিতে প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করতে চলেছেন শাকিব খান ও মিমি চক্রবর্তী। এ প্রসঙ্গে অভিনেত্রী জানান, “বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশে গিয়েছি। কাজেই যাই বা ঘুরতেই যাই, সেখানে যাওয়া আমার কাছে সবসময়েই আনন্দের। বাংলাদেশী সুপারস্টার শাকিব খানের সঙ্গে প্রথমবার কাজ করব সেটা ভেবে আরো আনন্দ হচ্ছে। তাছাড়া দু’দেশের তিনটে বড় বড় প্রযোজনা সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে, সেটাও একটা বড় ব্যাপার। দর্শকদের অন্যরকম একটা কাজ উপহার দেওয়ার অপেক্ষায় আছি আমি।”
গতবছর “প্রিয়তমা” তে শাকিবকে দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয় দর্শক থেকে সমালোচক, ঠিক একই ভাবে চঞ্চল চৌধুরী তার কাজের মাধ্যমে দুই বাংলার অসংখ্য মন জয় করেছেন। তাদের সাথে জুড়েছেন রফি। কাগজে কলমে তো আদতেই তুফান তোলার মত এই দল। এখন শুধু টিজার, ট্রেলারের অপেক্ষা।
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরাজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। ইংরাজির পাশাপাশি ভালবাসা রয়েছে বাংলা সাহিত্যের প্রতিও। দেখার পাশাপাশি অভিনয়ও করেন নাটকে। বিনোদনজগতের বিভিন্ন আকর্ষক বিষয় নিয়ে খবর করেন তিনি।
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরাজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। ইংরাজির পাশাপাশি ভালবাসা রয়েছে বাংলা সাহিত্যের প্রতিও। দেখার পাশাপাশি অভিনয়ও করেন নাটকে। বিনোদনজগতের বিভিন্ন আকর্ষক বিষয় নিয়ে খবর করেন তিনি।