দ্বিধাগ্রস্ত একজন স্বামী: অশুভ শক্তির কাছে পরাজিত হতে হবে তাকে?

কালার্স বাংলার ‘রাম কৃষ্ণা’ ধারাবাহিকে, কৃষ্ণার চোখের অস্ত্রোপচারের জন্য প্রয়োজনীয় বিপুলপরিমাণ অর্থ জোগাড় করার উদ্দেশ্যে এক কঠিন বিকল্পের সম্মুখীন হতে হয় তাদের।

আঁখি এবং বিক্রমের ‘এনগেজমেন্ট’-এর সময়ে, কাছেই দেবজ্যোতির গাড়ীতে বিস্ফোরণ হয়। এই ষড়যন্ত্রের কাণ্ডারী রোহিণী, বিস্ফোরণের একটি রেকর্ডিং চালিয়ে দৃষ্টি-হারানো কৃষ্ণাকে আরো আতঙ্কিত করে তোলে। আতঙ্ক আরো বাড়ানোর উদ্দেশ্যে সে জানায়, তার পরবর্তী লক্ষ্য রাম। আশঙ্কা বাড়তে থাকলে সে একটা মিথ্যে চুক্তি করার প্রস্তাব দেয়। কৃষ্ণাকে সে বোঝায়, ডিভোর্স পেপারে সই করে দিলেই বিপন্মুক্ত হবে রাম।

এই সমস্যার মাঝেই, ডাক্তার জানান, কৃষ্ণার চোখের অস্ত্রোপচারের জন্য বিপুলপরিমাণ অর্থ প্রয়োজন। কৃষ্ণা নিজের টাকাই ব্যবহার করতে চায়, অর্ঘ্যও তাদের বাড়ী বিক্রির ইচ্ছের কথা জানায়। কিন্তু রোহিণী বলে, টাকাটা রাম জোগাড় করবে। স্বামী হিসেবে, রাম টাকা জোগাড় করতে সম্মত হয় ঠিকই, কিন্তু কীভাবে সে এত টাকা জোগাড় করবে, তা বুঝে উঠতে পারে না।

ইতিমধ্যে, কিডনি প্রতিস্থাপনের বিষয়ে একটা কথোপকথন শুনে রাম সেই অর্থ জোগাড় করার জন্য নিজের কিডনি বিক্রি করতে রাজী হয়। সেইসঙ্গে, রোহিণী এবং রাজেনের পরিকল্পনাও উদঘাটিত হয়। একইসঙ্গে, কৃষ্ণার দ্রুত সুস্থতার কামনায়, বাড়ীতে শক্তিপূজা করার প্রস্তাব দেন নারায়ণ।

এত প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও, কৃষ্ণা কি তার দৃষ্টি ফিরে পাবে? এবং রোহিণীর এই কূট চক্রান্ত কি ধরতে পারবে সে?

কী হবে এরপর? জানতে হলে প্রতিদিন রাত আটটায়, কালার্স বাংলায় দেখতে থাকুন ‘রাম কৃষ্ণা’।

Author

  • Debasmita Biswas

    বেথুন কলেজ থেকে উদ্ভিদবিদ্যায় স্নাতক। পড়ার নেশা ছোট থেকে, প্রাথমিকভাবে লেখালেখির শুরু শখেই। তারপর সংবাদপত্র, পত্র-পত্রিকায় সমালোচনা পড়ার অভ্যাস আর বিভিন্ন নাটক, সিনেমা দেখার পর বিশ্লেষণ করার শখ থেকেই ইচ্ছে সমালোচক হওয়ার। বিনোদনজগতের বিভিন্ন খবর করার পাশাপাশি নাটক এবং সিনেমা দেখে তার গঠনমূলক সমালোচনাও করেন তিনি।

    View all posts
Scroll to Top