Entertainment

নববর্ষে ঘোষণা মুক্তির তারিখ, আসছে প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার ‘অযোগ্য’

বহু আগেই জানা গিয়েছিল, কৌশিক গাঙ্গুলীর হাত ধরেই ঘটতে চলেছে এক ঐতিহাসিক ঘটনা। দু’জন অভিনেতা-অভিনেত্রী পঞ্চাশতম বার জুটি বেঁধেছেন তাঁর আগামী ছবিতে। এবার জানা গেল, সেই ছবি মুক্তির তারিখ।

আর কিছুদিনের মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে কৌশিক গাঙ্গুলীর নতুন ছবি ‘অযোগ্য’। প্রযোজনা সংস্থা সুরিন্দর ফিল্মসের তরফ থেকে গতকাল জানানো হয়েছে সেই ছবির মুক্তির তারিখ। ছবির গল্প সম্পর্কে তেমন কিছুই জানাননি পরিচালক। মুখ খোলেননি কলাকুশলীরাও। ছবির গল্প নিয়ে একটা রহস্যের বাতাবরণ তৈরী করেছেন নির্মাতারা। তবে জানা গিয়েছে, ভালবাসা এ ছবিতে ধরা দেবে একটু অন্যরকমভাবে।
প্রসেনজিৎ এবং ঋতুপর্ণার জুটি ‘অযোগ্য’ তো একেবারেই নয়, বরং চিরকালই দর্শকদের পছন্দের তালিকার প্রথম সারিতে। নয় নয় করে, এতদিনে ঊনপঞ্চাশটি ছবিতে একসঙ্গে কাজ করে ফেলেছেন তাঁরা। এবার পঞ্চাশতম ছবি। বহু আগেই প্রসেনজিৎ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে বলেছিলেন, চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এ ঘটনা প্রথম। কোনো জুটি একসঙ্গে পঞ্চাশতম কাজ করছে, এমন নজির নেই বলেই জানিয়েছিলেন তিনি। পরিচালকের গলাতেও ছিল একই সুর।
এর আগেও, প্রসেনজিৎ ঋতুপর্ণাকে নিয়ে নিজের আরো একটি ছবিতে কাজ করেছিলেন পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলী। ছবিটিতে সস্ত্রীক অভিনয়ও করেছিলেন পরিচালক। তবে সেই ছবিতে তথাকথিত ‘জুটি’ ছিলেন না প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা। তাই বহুদিন পরেই পর্দায় জুটি হিসেবে দেখা যাবে এই ‘গোল্ডেন ডুয়ো’কে। গতবছর ডিসেম্বরেই মুক্তি পেয়েছিল ছবির পোস্টার।
শোনা যাচ্ছে, এই ছবিতে ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত, রণজয় ভট্টাচার্য্য, অনুপম রায় এবং শিলাজিৎ মজুমদারের সুর মন ভাসাবে দর্শকদের। দেখা যাবে অম্বরীশ ভট্টাচার্য্য, লিলি চক্রবর্তীকে। সুরিন্দর ফিল্মসের প্রযোজনায় এই ছবি প্রেক্ষাগৃহে আসবে ভোটযুদ্ধ পেরিয়ে, আগামী ৭ই জুন।

Author

  • Debasmita Biswas

    বেথুন কলেজ থেকে উদ্ভিদবিদ্যায় স্নাতক। পড়ার নেশা ছোট থেকে, প্রাথমিকভাবে লেখালেখির শুরু শখেই। তারপর সংবাদপত্র, পত্র-পত্রিকায় সমালোচনা পড়ার অভ্যাস আর বিভিন্ন নাটক, সিনেমা দেখার পর বিশ্লেষণ করার শখ থেকেই ইচ্ছে সমালোচক হওয়ার। বিনোদনজগতের বিভিন্ন খবর করার পাশাপাশি নাটক এবং সিনেমা দেখে তার গঠনমূলক সমালোচনাও করেন তিনি।

    View all posts

Debasmita Biswas

বেথুন কলেজ থেকে উদ্ভিদবিদ্যায় স্নাতক। পড়ার নেশা ছোট থেকে, প্রাথমিকভাবে লেখালেখির শুরু শখেই। তারপর সংবাদপত্র, পত্র-পত্রিকায় সমালোচনা পড়ার অভ্যাস আর বিভিন্ন নাটক, সিনেমা দেখার পর বিশ্লেষণ করার শখ থেকেই ইচ্ছে সমালোচক হওয়ার। বিনোদনজগতের বিভিন্ন খবর করার পাশাপাশি নাটক এবং সিনেমা দেখে তার গঠনমূলক সমালোচনাও করেন তিনি।