কালারস্ বাংলার জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘রাম কৃষ্ণা’ তাদের এক বছর সম্পূর্ণ করল।আজ এই ধারাবাহিকেরই এক বছর সম্পন্ন হল। গোটা টিম একত্রিত হয় এই সেলিব্রেশানে। কেক কাটা থেকে একসাথে লাঞ্চ সবটাই হয়।
২০২৩ এর ১০ই এপ্রিল এই ধারাবাহিকটি আত্মপ্রকাশ পায়। ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্র করছেন নীলাঙ্কুর মুখোপাধ্যায় এবং নন্দিনী রায়।
এখনকার তথাকথিত ধারাবাহিক গুলির থেকে এই ধারাবাহিকটি একটু অন্য ধাঁচের, এখনকার ধারাবাহিকগুলি যেখানে ধারাবাহিকের কেন্দ্রবিন্দুই হল নারী, সেখানে এই ধারাবাহিকে কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘রাম’।
এখানে নীলাঙ্কুর অর্থাৎ ‘রাম’কে দেখা যায় পুরোহিত হিসাবে অর্থাৎ ঈশ্বর সেবাতেই তার শান্তি মেলে আর অন্যদিকে নন্দিনী অর্থাৎ কৃষ্ণা একেবারেই অন্য ধরনের মেয়ে সে বিলাসবহুল ভাবে থাকতে পছন্দ করে। আর কিভাবে এই দুজনের প্রেম হয় সেই নিয়েই এই গল্প। কিন্তু বারংবার রোহিনী অর্থাৎ কৃষ্ণার মা তাদের মধ্যে বাধার সৃষ্টি করে।
ইতিমধ্যেই দর্শকেরা দেখেছেন, রোহিনী হোলির সময় অর্ঘ্যের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার কল্পনা করেছিলেন। রঙিন পোশাকে একেবারে ছদ্মবেশে রোহিনী তার নিজের হাতে অর্ঘ্যকে ছুরিকাঘাত করার পরিকল্পনা করেন, কিন্তু শর্মিলা সেই পরিকল্পনা জানতে পেরে অর্ঘ্যকে রক্ষা করার চেষ্টা করে এবং অবশেষে নিজে আহত হয়।
কৃষ্ণার ইতিমধ্যেই তার মায়ের প্রতি আরো ঘেন্না বেড়ে যায় এবং সে রোহিনীর জঘন্য অপরাধগুলিকে উন্মোচন করে,এবং রামের সঙ্গে সামাজিক বিবাহের জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করে। সংকল্পবদ্ধ কৃষ্ণা, রোহিনীর মুখোমুখি হন এবং তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় যে সে তাকে গ্রেপ্তার করাবে এবং রামকে বিয়েও করবে।
পরবর্তীতে কী হবে তা জানার জন্য প্রতিদিন দেখতে হবে ‘রাম কৃষ্ণা’ ঠিক সন্ধ্যে ৭:৩০ শুধুমাত্র কালার্স বাংলায়।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক পাশ করার পর থেকেই সাংবাদিকতায় আসার ইচ্ছে আরো প্রবল হয়। কলেজে পড়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্করিং এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অ্যাঙ্করিং এর জোর দেওয়া হয়।
বিনোদনের জগতের বিভিন্ন খবর বলার পাশাপাশি ছোটো ছোটো নিবন্ধও লেখেন তিনি।