তারা কেন সিসিটিভির আওতায়? সত্যিই কি তাহলে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ নিশ্চিত?
ঘাবড়ে গেলেন তো? না না,কোনো রহস্য রোমাঞ্চকর গল্প নয়। এটি হলো আমাদের কালার্স বাংলার ‘সোহাগ চাঁদ’-এর গল্প। কালার্স বাংলার অতীব জনপ্রিয় ধারাবাহিক সোহাগ চাঁদ। দর্শকদের মনোরঞ্জন দেওয়ার জন্য একের পর এক চমক নিয়ে আসে এই ধারাবাহিক।
তথাকথিত বাংলা সিরিয়ালের থেকে একটু অন্য ধাঁচের এই ধারাবাহিক যেখানে “বডি পজিটিভিটি” র গল্প তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে হিরোইন অর্থাৎ সোহাগ হল একজন “প্লাস সাইজ” মহিলা এবং হিরো অর্থাৎ চাঁদ হল “ফিটনেস ফ্রিক”। এখানে আমরা একের পর এক চমক দেখতে পাই এবং দর্শকরাও তা পছন্দ করে বটে! কিন্তু একি কাণ্ড হল এবারে! হঠাৎ কেন সিসিটিভির আওতায় সোহাগ-চাঁদ!
আসলে, সোহাগের মাথায় চেপেছে বিবাহ বিচ্ছেদের ভূত। আদালতের রায় অনুযায়ী বিচ্ছেদের জন্য লাগবে একসাথে থাকার তথ্য প্রমাণ এবং তার জন্যই এই সিসিটিভির ব্যবস্থা। কখনো সোহাগ খারাপ থাকার প্রমাণ জোগাড় করে, আবার কখনো চাঁদ সুখে থাকার প্রমাণ দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আদৌ এর পরিণতি কী হবে ?
এই প্রমাণ জোগাড়ের যুদ্ধে চাঁদকে বাঁচাতে গিয়ে সোহাগ আহত হয়ে পড়ে আর তার সঙ্গে এই এক অসহ্য গরম। সোহাগের অসুস্থতার কিছু লক্ষণ দেখতে পান তার ঠাকুমা, এবং তিনি আন্দাজ করেন সোহাগ কি সন্তানসম্ভবা?
এই শুনে সোহাগের মাথায় হয় বজ্রাঘাত! নিমেষে খবর ছড়িয়ে যায় হরিপুরের সব ঘরে, যাকে বলে একেবারে চালে-ডালে মিলে খিচুড়ি। আর এই বিষয়ে ইন্ধন যোগাচ্ছে চাঁদ স্বয়ং নিজেই।
তাহলে সোহাগ কি সত্যিই সন্তানসম্ভবা? নাকি তাদের বিবাহবিচ্ছেদ নিশ্চিত? না এই সব কিছু মানিয়ে নিয়ে তারা আবার এক হবে!!
এই সমস্তটা জানতে দেখুন ‘সোহাগ চাঁদ’ প্রতিদিন সন্ধ্যে ৭:০০টায় শুধুমাত্র কালার্স বাংলায়।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক পাশ করার পর থেকেই সাংবাদিকতায় আসার ইচ্ছে আরো প্রবল হয়। কলেজে পড়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্করিং এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অ্যাঙ্করিং এর জোর দেওয়া হয়।
বিনোদনের জগতের বিভিন্ন খবর বলার পাশাপাশি ছোটো ছোটো নিবন্ধও লেখেন তিনি।