এখনো একবছরও পেরোয়নি, তারমধ্যেই বাতাসে ভাসছে সুখবর। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে মুক্তি পেয়েছিল গৌরব চট্টোপাধ্যায়, অরুণিমা ঘোষ এবং পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায় অভিনীত ‘কীর্তন’ ছবিটি। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে, আসতে চলেছে ছবিটির সিক্যোয়েল।
উত্তর কলকাতার এক মধ্যবিত্ত পরিবারকে ঘিরেই তৈরী হয়েছিল ‘কীর্তন’। কেবলই হাস্যরসের ছোঁয়া নয়, এই ছবিতে সূক্ষ্মভাবে লুকিয়েছিল জীবনদর্শনের বার্তাও। গৌরব-অরুণিমা (অরূপ-মণিমালা) অভিনয় করেছিলেন দম্পতির চরিত্রে। শ্বশুরমশাই অবিনাশের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
এছাড়াও, এ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অপরাজিতা ঘোষ দাস এবং অরিজিৎ গুহ। অভিমন্যু মুখোপাধ্যায় পরিচালিত এই ছবিতে পর্দায় তিনজনের রসায়ন অত্যন্ত পছন্দ হয়েছিল দর্শকদের। আর তাদের দাবীতেই নাকি ফের পর্দায় আসছেন ‘কীর্তন’-এর কলাকুশলীরা।
জানা গিয়েছে, এই ছবিতে নাকি লুকিয়ে থাকবে চমক। গৌরব চট্টোপাধ্যায়, অরুণিমা ঘোষ এবং পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এই ছবিতে নাকি যোগ দিতে চলেছেন অনির্বাণ চক্রবর্তী ও লাবনী সরকার। আগামী মে মাসেই নাকি শুরু হতে চলেছে এই ছবির শ্যুটিং। যদিও, এসব খবরের কোনো কিছুই অফিসিয়ালি জানা যায়নি। পরিচালক বা প্রযোজনা সংস্থার তরফ থেকে এখনো পর্যন্ত জানানো হয়নি কিছুই।
‘কীর্তন’-এর কাহিনী রচনায় অভিমন্যু মুখোপাধ্যায়কে সঙ্গ দিয়েছিলেন সৌরভ পালোধি। ছবির সিনেমাটোগ্রাফির দায়িত্বে ছিলেন সৌভিক বসু। হালকা চালের এই ছবি মন কেড়েছিল দর্শকদের।
বেথুন কলেজ থেকে উদ্ভিদবিদ্যায় স্নাতক। পড়ার নেশা ছোট থেকে, প্রাথমিকভাবে লেখালেখির শুরু শখেই। তারপর সংবাদপত্র, পত্র-পত্রিকায় সমালোচনা পড়ার অভ্যাস আর বিভিন্ন নাটক, সিনেমা দেখার পর বিশ্লেষণ করার শখ থেকেই ইচ্ছে সমালোচক হওয়ার। বিনোদনজগতের বিভিন্ন খবর করার পাশাপাশি নাটক এবং সিনেমা দেখে তার গঠনমূলক সমালোচনাও করেন তিনি।