কালারস্ বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক “ফেরারি মন”, যেখানে দর্শকেরা একের পর এক চমক পেয়ে থাকেন। ধারাবাহিকে মুখ্য চরিত্রে অভিনয়ের করতে দেখা যায় সুদীপ্তা রায় এবং বিপুল পাত্রকে। কিন্তু ধারাবাহিকের এইরকম মোড় কি দর্শকেরা মেনে নিতে পারবেন!
তুলসী কেন সাদা থানে? এতদিন অনেক বাধা বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে তুলসীকে। কিন্তু এই একাকিত্ব কীভাবে কাটিয়ে উঠবে তুলসী?
ইতিমধ্যেই নিখিলের করা প্রায় সমস্ত অপরাধের প্রমাণ একে একে জোগাড় করে ফেলে তুলসী। এমনকি বোন তিতিরের মৃত্যুর পিছনেও যে নিখিলের হাত আছে সেই সূত্র খুঁজে বের করে তুলসী। এমনই কঠিন পরিস্থিতিতে অগ্নি তুলসীকে প্রতিশ্রুতি দেয় যে সে তার পাশে দাঁড়াবে।
কিন্তু তুলসী নিখিলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারবে তখনই, যখন তুলসী নিখিলের বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ আনবে। তুলসী ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে সে প্রমাণ জোগাড় করবেই কোন না কোন ভাবে।
কিন্তু ঘটনাচক্রে নববর্ষের উদযাপনের সময় অগ্নি তুলসীর আগে জেনে যায় নিখিলের অপরাধের কথা। এবং অগ্নি নিখিলকে নিজের মুখে সেই অপরাধের কথা স্বীকার করতে বলে, কিন্তু নিখিল তা করতে নারাজ।
অন্যদিকে নিখিলের বাবা রঞ্জন ছেলেকে বাঁচানোর জন্য হাত মেলায় পরমার সাথে। নিখিল কে বাঁচাতে পরমা বেছে নেয় চরম পথ সে খুন করে অগ্নিকে।
সবশেষে তুলসী কি একা? তুলসী কি জানতে পারবে কিভাবে হত্যা করা হল তার ভালোবাসাকে? সে কি মেনে নেবে অগ্নির মৃত্যু? নাকি এভাবেই শেষ হয়ে যাবে তুলসীর সত্যের জন্য লড়াই?
এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে আপনাদের দেখতে হবে ফেরারি মন প্রত্যেকদিন বিকেল ৬:৩০ শুধুমাত্র কালার্স বাংলায়।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক পাশ করার পর থেকেই সাংবাদিকতায় আসার ইচ্ছে আরো প্রবল হয়। কলেজে পড়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্করিং এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অ্যাঙ্করিং এর জোর দেওয়া হয়।
বিনোদনের জগতের বিভিন্ন খবর বলার পাশাপাশি ছোটো ছোটো নিবন্ধও লেখেন তিনি।